ভোটার নাম্বার দিয়ে নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম ২০২৫
NID Card

ভোটার নাম্বার দিয়ে নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম ২০২৫

ভোটার নাম্বার দিয়ে ভোটার আইডি কার্ড চেক করা এখন অত্যন্ত সহজ এবং গুরুত্বপূর্ণ একটি কাজ। আপনি যদি নতুন ভোটার হন বা আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) যাচাই করতে চান, তবে এটি করতে পারবেন কয়েকটি সহজ ধাপ অনুসরণ করে। জাতীয় পরিচয়পত্র শুধু আপনার নাগরিকত্বের বৈধ প্রমাণপত্রই নয়, এটি বিভিন্ন প্রয়োজনীয় সেবা গ্রহণের জন্যও অপরিহার্য।

আজকের এই আর্টিকেলে আমরা দেখাবো কিভাবে অনলাইনে এনআইডি কার্ড চেক করা যায় এবং জন্ম তারিখ ও এনআইডি নাম্বার ব্যবহার করে আপনার ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য খুঁজে পাওয়া সম্ভব। অনেক সময় জরুরি প্রয়োজনে আইডি কার্ডটি হাতের কাছে নাও থাকতে পারে। তাই, ভোটার আইডি কার্ড চেক করার সহজ পদ্ধতি সম্পর্কে জানা সকলের জন্যই প্রয়োজন।

আসুন, ধাপে ধাপে জেনে নিই কীভাবে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন এর নির্দিষ্ট পদ্ধতি ব্যবহার করে আপনার ভোটার আইডি কার্ড অনলাইনে চেক করবেন এবং অন্যান্য গুরুত্বপূর্ণ তথ্য ডাউনলোড করবেন।

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম

প্রথমে https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/claim-account ওয়েবসাইটে যান। সেখানে প্রথম বক্সে NIDFN লিখে কোনো স্পেস ছাড়া টোকেন নাম্বার লিখুন। এরপর জন্ম তারিখ DD-MM-YYYY ফরম্যাটে লিখে ক্যাপচা কোডটি পূরণ করুন এবং সাবমিট করুন।

এরপর আপনার ঠিকানা, মোবাইল নম্বর এবং ফেস ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করুন। সব তথ্য সঠিকভাবে দিলে আপনি সহজেই আপনার ভোটার আইডি কার্ড দেখতে ও ডাউনলোড করতে পারবেন।

অনলাইনে ভোটার স্লিপ নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড বের করার ধাপগুলো নিচে বিশদভাবে দেয়া আছে। সঠিক ফলাফল পেতে প্রতিটি ধাপ সাবধানে অনুসরণ করুন।

ধাপ ১ — এনআইডি একাউন্ট রেজিস্টার

ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে হলে প্রথমে এনআইডি অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন করতে হবে। এর জন্য প্রথমে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে যেতে হবে। সেখানে প্রথম বক্সে আপনার টোকেন নাম্বার (যেমন, NIDFN12345678) লিখতে হবে। এরপর আপনার জন্মতারিখ DD-MM-YYYY ফরম্যাটে দিতে হবে এবং নিচে থাকা ক্যাপচা পূরণ করে সাবমিট করতে হবে।

এনআইডি অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন

সাবমিট করার পর একটি পপআপ আসবে যেখানে “বহাল” লেখায় ক্লিক করতে হবে। এরপর, আপনার রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়া শুরু হবে। 

ধাপ ২ — ঠিকানা যাচাই

এখানে আপনার ভোটার নিবন্ধনের সময় দেয়া ঠিকানা যাচাই করতে হবে। বর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানা নির্বাচন করার পর “পরবর্তী” বাটনে ক্লিক করতে হবে।

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম

ধাপ ৩ — মোবাইল নাম্বার যাচাই

এরপর মোবাইল নাম্বার যাচাইয়ের ধাপে চলে আসবেন। ভোটার নিবন্ধনের সময় দেয়া মোবাইল নাম্বারটি যদি হাতে থাকে, তাহলে সেটিতে একটি ওটিপি কোড পাঠানো হবে। কোডটি দিয়ে পরবর্তী ধাপে যেতে হবে। যদি আপনার মোবাইল নাম্বারটি আর সক্রিয় না থাকে, তাহলে নতুন মোবাইল নাম্বার দিয়ে এটি আপডেট করতে পারবেন।

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম

ধাপ ৪ — ফেস ভেরিফিকেশন

মোবাইল নাম্বার যাচাই করার পর একটি কিউআর কোড প্রদর্শিত হবে। এরপর, আপনার মোবাইলে গুগল প্লে স্টোর থেকে NID Wallet অ্যাপটি ডাউনলোড করে ইনস্টল করতে হবে। অ্যাপটি ওপেন করে কিউআর কোডটি স্ক্যান করতে হবে। এরপর ফেস ভেরিফিকেশন সম্পন্ন করতে হবে।

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম

ধাপ ৫ — একাউন্টের ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ড

ফেস ভেরিফিকেশন সফল হলে আপনার অ্যাকাউন্টের ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড সেট করার অপশন আসবে। এখানে একটি ইউনিক ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে আপনার অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত করতে হবে।

সবশেষে, এনআইডি অ্যাকাউন্টে লগইন করে আপনার ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। “ডাউনলোড” অপশনে ক্লিক করলে আপনার আইডি কার্ডের পিডিএফ ফাইল ডাউনলোড হবে। পিডিএফটি প্রিন্ট এবং লেমিনেটিং করে সহজেই ব্যবহার করতে পারবেন।

এনআইডি অ্যাকাউন্ট রেজিস্ট্রেশন

এই ধাপগুলো অনুসরণ করে আপনি ঘরে বসেই অনলাইনে আপনার ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। যারা ভোটার নিবন্ধনের পর এসএমএস পেয়েছেন, তারা এসএমএস-এ দেয়া এনআইডি নাম্বার ব্যবহার করে একই প্রক্রিয়া অনুসরণ করতে পারেন। আর যারা এসএমএস পাননি, তারা টোকেন নাম্বার দিয়েও এটি করতে পারবেন।

ফরম নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম

ফরম নাম্বার দিয়ে জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) চেক করার জন্য আপনাকে নির্বাচন কমিশনের নির্ধারিত ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে হবে। পুরো প্রক্রিয়াটি খুবই সহজ এবং এটি করতে আপনাকে নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করতে হবে:

১. প্রথমে https://services.nidw.gov.bd/nid-pub/claim-account ওয়েবসাইটে যান।
২. ওয়েবসাইটে প্রবেশ করার পর, Claim Account অপশনটি নির্বাচন করুন।
৩. তারপর একটি ফর্ম আসবে যেখানে প্রথম বক্সে NIDFN লিখে কোনো স্পেস না দিয়ে আপনার ফরম নাম্বার লিখুন। উদাহরণস্বরূপ: NIDFN123456789
৪. এরপর, আপনার জন্ম তারিখ দিন (DD-MM-YYYY ফরম্যাটে) এবং নীচে প্রদত্ত ক্যাপচা কোড পূরণ করুন।
৫. সমস্ত তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করার পর, Submit বাটনে ক্লিক করুন।

এরপর, যদি আপনার ফরম তথ্য সঠিক হয় এবং জাতীয় পরিচয়পত্র তৈরি হয়ে থাকে, তাহলে আপনার ঠিকানা যাচাই ও ফেস ভেরিফিকেশন করতে বলা হবে। ঠিকানা এবং ফেস ভেরিফিকেশন প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পর আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড চেক ও ডাউনলোড করতে পারবেন।

যদি ফরম নাম্বার হারিয়ে যায়, তাহলে কী করবেন? 

অনেক সময় ফরম নাম্বার হারিয়ে গেলে সমস্যায় পড়তে হয়। এই অবস্থায় ভোটার স্লিপ বা ফরম নাম্বার পুনরুদ্ধার করার জন্য নির্বাচন কমিশনের সেবা কেন্দ্র অথবা সংশ্লিষ্ট থানায় যোগাযোগ করতে হবে। সঠিক তথ্য দিয়ে পুনরায় ফরম নাম্বার সংগ্রহ করতে পারবেন।

এই ধাপে ধাপে সহজ নির্দেশিকা অনুসরণ করলে আপনি খুব সহজেই জাতীয় পরিচয়পত্র চেক করতে পারবেন।

ভোটার নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক

জাতীয় পরিচয়পত্র বা ভোটার আইডি কার্ড চেক করতে চাইলে ভোটার নাম্বার এবং জন্ম তারিখ ব্যবহার করে এটি যাচাই করা যায়। এ পদ্ধতিতে জাতীয় পরিচয়পত্র সঠিক আছে কিনা সেটি নিশ্চিত করা সম্ভব, তবে পূর্ণাঙ্গ তথ্য যাচাই করা যাবে না। যাচাই করার জন্য প্রথমেই অটোমেটেড চালান সিস্টেম ওয়েবসাইটে যেতে হবে। ওয়েবসাইটে প্রবেশ করে পাসপোর্ট মেনু অপশনটি সিলেক্ট করুন এবং পাঁচ বছর মেয়াদী সাধারণ বিতরণ বেছে নিন। এরপর, আপনার সামনে ফর্মটি প্রদর্শিত হবে।

ভোটার নাম্বার দিয়ে আইডি কার্ড চেক

এখানে “ব্যক্তি” অপশনে ক্লিক করার পর জাতীয় পরিচয়পত্রের নাম্বার এবং জন্মতারিখ টাইপ করার জন্য দুটি বক্স দেখাবে। প্রথম বক্সে ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার এবং দ্বিতীয় বক্সে জন্ম তারিখ লিখতে হবে। এরপরে, “Check NID” অপশনে ক্লিক করলে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র সঠিক আছে কিনা তা যাচাই করা হবে। যদি প্রদত্ত তথ্য সঠিক হয়, তাহলে সিস্টেমে একটি বার্তা প্রদর্শিত হবে যেখানে লেখা থাকবে “সংশ্লিষ্ট জাতীয় পরিচয় পত্র নাম্বার এনআইডি সিস্টেমে পাওয়া গিয়েছে।” এই বার্তা নিশ্চিত করে যে আপনার এনআইডি সঠিকভাবে রেজিস্টার করা হয়েছে।

এটি উল্লেখযোগ্য যে শুধুমাত্র ভোটার নাম্বার এবং জন্ম তারিখ ব্যবহার করেই আইডি কার্ডের মৌলিক তথ্য যাচাই করা সম্ভব, তবে এর বাইরে কোনো ব্যক্তিগত তথ্য বা অন্যান্য বিস্তারিত তথ্য দেখার সুযোগ নেই।

SMS এর মাধ্যমে নতুন ভোটার আইডি চেক করার পদ্ধতি

নতুন ভোটারদের জন্য জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) চেক করা এখন খুবই সহজ। আপনি ঘরে বসেই SMS এর মাধ্যমে আপনার ভোটার আইডি কার্ড সম্পর্কিত তথ্য জেনে নিতে পারবেন। এজন্য শুধু একটি নির্দিষ্ট ফরম্যাট অনুসরণ করে মেসেজ পাঠালেই প্রয়োজনীয় তথ্য ফিরতি মেসেজে জানিয়ে দেওয়া হবে।

SMS এর মাধ্যমে নতুন ভোটার আইডি চেক করার পদ্ধতি

প্রথমে আপনার মোবাইলের মেসেজ অপশন ওপেন করুন। এরপর নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন:

১. টাইপ করুন: NID<স্পেস>Form Number<স্পেস>জন্ম তারিখ (DD-MM-YYYY ফরম্যাটে)
উদাহরণ: NID 123456789 19-05-2001
২. মেসেজটি 105 নম্বরে পাঠান।
৩. কিছুক্ষণের মধ্যেই ফিরতি মেসেজে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্রের নাম্বার এবং প্রয়োজনীয় তথ্য জানিয়ে দেওয়া হবে।

কেন এসএমএস দিয়ে ভোটার আইডি চেক করবেন?

অনেক সময় ভোটার নিবন্ধন প্রক্রিয়া শেষ হওয়ার পর জাতীয় পরিচয়পত্র প্রস্তুত হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। যারা দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করেও এসএমএস পাননি, তারা এই সহজ পদ্ধতিতে তাদের NID নম্বর জেনে নিতে পারবেন।

মনে রাখবেন এসএমএসটি সেই মোবাইল নাম্বার থেকে পাঠানোর চেষ্টা করুন, যেটি ভোটার নিবন্ধনের সময় ব্যবহার করেছিলেন।

যদি ফিরতি মেসেজ পেতে দেরি হয়, ধৈর্য ধরুন। অনেক সময় নেটওয়ার্ক সমস্যার কারণে মেসেজ আসতে কিছুটা সময় লাগে।

এসএমএস না আসলে করণীয়

যদি এসএমএস পাঠানোর পরেও ফিরতি মেসেজ না আসে, তাহলে আপনার নিবন্ধিত মোবাইল নাম্বারটি নিশ্চিত করুন এবং পুনরায় চেষ্টা করুন। এছাড়াও, আপনি অনলাইনে সরাসরি ফর্ম নাম্বার বা স্লিপ নাম্বার দিয়ে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র নম্বর বের করতে পারেন।

এই পদ্ধতি ব্যবহার করে খুব সহজেই আপনার NID চেক করতে পারবেন এবং প্রয়োজনীয় জায়গায় ব্যবহার করতে পারবেন।

নতুন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম

নতুন ভোটারদের জন্য তাদের ভোটার আইডি কার্ড (NID) তৈরি হয়েছে কিনা বা প্রাপ্ত তথ্য সঠিক কিনা তা চেক করা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। এই চেক করার মাধ্যমে আপনি নিশ্চিত হতে পারবেন যে আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র সঠিকভাবে রেজিস্টার্ড হয়েছে। এছাড়াও, ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করার সুযোগও রয়েছে। নিচে বিস্তারিত নিয়ম দেওয়া হলো:

  1. প্রথম ধাপ:
    • NID ওয়েবসাইট (https://services.nidw.gov.bd/) এ যান।
    • “Claim Account” অপশন নির্বাচন করুন।
  2. দ্বিতীয় ধাপ:
    • আপনার ভোটার নিবন্ধন স্লিপে থাকা নম্বরটি টাইপ করুন।
    • অথবা এসএমএসের মাধ্যমে পাওয়া ১০ সংখ্যার NID নম্বর ব্যবহার করুন।
  3. তৃতীয় ধাপ:
    • জন্ম তারিখ লিখুন (DD-MM-YYYY ফরম্যাটে)।
    • প্রদত্ত ক্যাপচা (Captcha) পূরণ করে “Submit” বাটনে ক্লিক করুন।
  4. চূড়ান্ত ধাপ:
    • যদি আপনার স্থায়ী এবং অস্থায়ী ঠিকানা প্রদর্শিত হয়, তবে বুঝে নিন আপনার ভোটার আইডি সঠিকভাবে রেজিস্টার্ড এবং প্রস্তুত।

গুরুত্বপূর্ণ কথা

আপনার যদি ভোটার স্লিপ হারিয়ে যায়, তাহলে চিন্তার কিছু নেই। এ ক্ষেত্রে নিকটস্থ নির্বাচন কমিশনের কার্যালয়ে যোগাযোগ করে স্লিপ পুনরুদ্ধার করতে পারবেন।

একবার সঠিকভাবে রেজিস্টার্ড হলে, আপনি অনলাইনে আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন।

পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড চেক করার নিয়ম

যারা পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড (১৩ অথবা ১৭ সংখ্যার) ব্যবহার করেন, তাদের জন্য তথ্য যাচাই করা একটু ভিন্ন। যেহেতু পুরাতন কার্ডগুলোর তথ্য অনেক সময় অনলাইন ডাটাবেসে আপডেট থাকে না, তাই সরাসরি নির্বাচন কমিশনের অফিসে যাওয়াই একমাত্র উপায়।

ধাপগুলো নিম্নরূপ:

  1. আপনার স্থানীয় নির্বাচন অফিসের অবস্থান নিশ্চিত করুন।
  2. অফিসে গিয়ে নির্বাচন কর্মকর্তাদের সাথে যোগাযোগ করুন।
  3. আপনার NID নাম্বার এবং জন্ম তারিখ দিয়ে যাচাই করতে বলুন।
  4. যাচাইয়ের পর, একটি সার্ভার ভেরিফাইড কপি সংগ্রহ করুন।

গুরুত্বপূর্ণ কথা

যদি আপনার পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড হারিয়ে যায়, তবে নির্বাচন কমিশন থেকে ডুপ্লিকেট কার্ডের জন্য আবেদন করতে হবে।

কোনো ভুল তথ্য থাকলে সংশোধনের জন্য যথাযথ প্রমাণপত্র জমা দিতে হবে।

এই পদ্ধতি অনুসরণ করে, আপনি নতুন কিংবা পুরাতন যেকোনো ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য যাচাই করতে পারবেন। এটি আপনাকে জাতীয় পরিচয়পত্র সংক্রান্ত যেকোনো কাজে সঠিক তথ্য ব্যবহার করতে সাহায্য করবে।

আরও জানুনঃ  সহজেই হারিয়ে যাওয়া পুরাতন ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করুন

সারকথা

নতুন এবং পুরাতন ভোটার আইডি চেক করার নিয়মগুলো খুবই সহজ এবং প্রত্যেক ভোটারের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। SMS, অনলাইন সেবা, এবং সরাসরি নির্বাচন কমিশন অফিসের মাধ্যমে আপনার ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য যাচাই করা এখন সহজতর হয়েছে। নতুন ভোটাররা জাতীয় পরিচয়পত্র নাম্বার যাচাই এবং ডাউনলোড করতে ওয়েবসাইট বা এসএমএস ব্যবহার করতে পারেন। অন্যদিকে, পুরাতন ভোটারদের জন্য সরাসরি নির্বাচন অফিসে গিয়ে যাচাই করার সুবিধা রয়েছে।

আপনার ভোটার আইডি কার্ডের তথ্য সঠিক কিনা নিশ্চিত করা জরুরি, কারণ এটি সরকারি এবং ব্যক্তিগত কাজে ব্যবহারের জন্য অপরিহার্য। নিয়মিত তথ্য যাচাইয়ের মাধ্যমে আপনি যেকোনো সমস্যার দ্রুত সমাধান পেতে পারেন।

সঠিক তথ্যের জন্য নির্ভরযোগ্য উপায়গুলো অনুসরণ করুন এবং প্রয়োজনীয় ক্ষেত্রে সংশোধন করুন। এভাবে আপনি সহজেই আপনার ভোটার আইডি চেক করতে পারবেন এবং আপনার প্রয়োজনীয় কাজ সম্পন্ন করতে পারবেন।

আপনার ভোটার আইডি চেক করতে এখনই প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিন এবং নিজের পরিচয় নিশ্চিত করুন!

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button