(Download) মহাজাগতিক কিউরেটর সৃজনশীল প্রশ্ন PDF

‘মহাজাগতিক কিউরেটর’ গল্পটি কথাসাহিত্য ও  বিজ্ঞান কল্পকাহিনী লেখক মুহম্মদ জাফর ইকবালের ‘জলজ’ গ্রন্থের অন্তর্গত “সায়েন্স ফিকশন সমগ্র” তৃতীয় খণ্ড থেকে নেয়া হয়েছে। অনন্ত অসীম মহাজগৎ থেকে আগত মহাজাগতিক কাউন্সিলের দুজন কিউরেটরের বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীর নমুনা সংগৃহে পৃথিবীতে আসার তথ্য এ গল্পে আলোচিত হয়।

মহাজাগতিক কিউরেটর গল্পটি বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনি হলেও এতে দেশকালের প্রভাবপুষ্ট লেখকের জীবনদৃষ্টির প্রতিফলন ঘটেছে। এ গল্পের শুরুতে আমরা দেখি মহাজগৎ থেকে আগত মহাজাগতিক কাউন্সিলের দুজন কিউরেটর বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণীর নমুনা সংগ্রহের জন্য সৌরজগতের তৃতীয় গ্রহ পৃথিবীতে প্রবেশ করেছে।

কিউরেটরদের পৃথিবীতে আগমনের মূল উদ্দেশ্য বিভিন্ন প্রাণীর পরিচয় ও বৈশিষ্ট্য বিচার বিশ্লেষণ করে শ্রেষ্ঠ প্রাণীর নমুনা সংগ্রহ করা। প্রজাতির যাচাই-বাছাই করার সময় বিভিন্ন প্রাণীর গুণাগুণ কিউরেটরদের সংলাপে উঠে আসে। তারা মানুষের ইতিবাচক দিকগুলো বিবেচনায় নিলেও নেতিবাচক আচরণগুলো দেখে বিস্মিত হয়।

বোমা নিক্ষেপ, বৃক্ষ নিধন, যুদ্ধান্বেসী মনোভাবসহ এ জাতীয় নেতিবাচক কাজের জন্য তারা মানুষ প্রজাতিকে শ্রেষ্ঠ প্রাণীর স্বীকৃতি দিতে পারেনি । কিউরেটরদের উদ্দেশ্য ছিল অনন্ত মহাজগতের সব গ্রহ-নক্ষত্র ঘুরে সর্বশ্রেষ্ঠ প্রাণী সংগ্রহ করা । রচনাটিতে ভাইরাস, ব্যাকটেরিয়ার মতো ক্ষুদ্র প্রাণী, সরীসৃপজাতীয় সাপ, স্তন্যপায়ী প্রাণী, বাঘ, তৃণভোজী প্রাণী হরিণ, গৃহপালিত প্রাণী কুকুর, বৃহৎ প্রাণী হাতি বা নীল তিমি এবং মানুষের বৈশিষ্ট্য তুলে ধরা হয়েছে। মানুষের কর্মকাণ্ডে তারা শঙ্কিত । মহাজাগতিক কিউরেটর

 

 

অবশেষে তারা পরিশ্রমী ও সুশৃঙ্খল সামাজিক প্রাণী হিসেবে পিপড়াকে শনাক্ত করে। ডাইনোসরের যুগ থেকে এখনো বেঁচে থাকা সুবিবেচক ও পরোপকারী পিপড়াকে তারা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ প্রজাতি হিসেবে বিবেচনা করে সঙ্গে নিয়ে যায়। কল্পকাহিনির রসের সঙ্গে সমাজ, পরিবেশ ও পৃথিবী সম্পর্কে লেখকের সচেতন দৃষ্টিতঙ্গি এবং একই সঙ্গে তীব্র শ্লেষ ও পরিহাসের মিশ্রণে গল্পটি বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত হয়েছে। এখানে লেখক কল্পকাহিনির রসের সঙ্গে সমাজ পরিবেশ ও পৃথিবী সম্পর্কে সকলকে সচেতন করতে চেষ্টা করেছেন।


বাংলা প্রথম পত্রের অন্যান্য গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তরগুলো নিচে দেয়া লাল লিংকে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নাও। মহাজাগতিক কিউরেটর

►► সৃজনশীল ডাউনলোড : বায়ান্নর দিনগুলো
►► সৃজনশীল ডাউনলোড : তাহারেই পড়ে মনে
►► সৃজনশীল ডাউনলোড : অপরিচিতা
►► সৃজনশীল ডাউনলোড : সাম্যবাদী
►► সৃজনশীল ডাউনলোড : মাসি-পিসি
►► সৃজনশীল ডাউনলোড : আমি কিংবদন্তির কথা বলছি
►► সৃজনশীল ডাউনলোড : ঐকতান
►► সৃজনশীল ডাউনলোড : আহ্বান
►► সৃজনশীল ডাউনলোড : বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ
►► সৃজনশীল ডাউনলোড : আঠারো বছর বয়স
►► সৃজনশীল ডাউনলোড : সোনার তরী
►► সৃজনশীল ডাউনলোড : মহাজাগতিক কিউরেটর


মহাজাগতিক কিউরেটর: সৃজনশীল প্রশ্ন মহাজাগতিক কিউরেটর

সৃজনশীল প্রশ্ন ১ : প্রাণীজগতে মানুষের রয়েছে একটা আলাদা অবস্থান। মানুষ সভ্যতার অগ্রগতিতে কাজ করে যাচ্ছে। যেমনধ বিদ্যুত, কম্পিউটার এবং ওষুধসহ নানাবিধ আবিষ্কার । আবার মানুষই তার ধ্বংসের জন্য দায়ী। যেমন পারমাণবিক বোমা মানুষের হাতেই সৃষ্টি, যা মনুষ্য সমাজকেই ধ্বংস করেছে।

ক. ‘কিউরেটর’ শব্দের অর্থ কী?
খ. সর্বশ্রেষ্ঠ প্রাণী খুঁজে বের করার কাজ কিউরেটরদের জন্য কঠিন হলো কেন?
গ. উদ্দীপকে বর্ণিত প্রাণীর সাথে “মহাজাগতিক কিউরেটর” গল্পের সাদৃশ্য নির্ণয় করো।
ঘ. উদ্দীপক ও মহাজাগতিক কিউরেটর’ গল্পে মানবসভ্যতার ধ্বংসের পেছনে একই কারণকে দায়ী করা হয়েছে – আলোচনা করো।

 

 

সৃজনশীল প্রশ্ন ২ : শান্ত-সুন্দর, সাজানো-গোছানো সুন্দর পৃথিবী যেন ক্রমেই দূষিত হয়ে যাচ্ছে। অকারণে বৃক্ষ নিধন, যুদ্ধের দামামা আর অপরিকল্পিত শিল্পায়নসহ নানাবিধ কারণে বাতাসে প্রতিনিয়তই কার্বন-ডাই-অক্সাইড বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলে বরফ গলে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি পাচ্ছে। পরিবেশের ওপর এভাবে অত্যাচার চলতে থাকলে পৃথিবী একসময় বসবাসের অনুপযোগী হয়ে পড়বে। যে মানুষ এই পৃথিবীকে সুন্দর করেছে সেই মানুষই একে ধ্বংস করছে।

ক. মুহম্মদ জাফর ইকবালের পিতার নাম কী?
খ. এদের বুদ্ধিমত্তা সম্পর্কে আমি খুব নিশ্চিত নই’ – ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকের ভাবার্থ “মহাজাগতিক কিউরেটর’ গল্পের আলোকে বর্ণনা করো।
ঘ. ‘যে মানুষ এই পৃথিবীকে সুন্দর করেছে সেই মানুষই একে ধ্বংস করছে।’ – মন্তব্যটি যাচাই করো মহাজাগতিক কিউরেটর’ গল্প এবং উদ্দীপকের আলোকে বিশ্লেষণ করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৩ : শীতের ছুটিতে বন্ধুরা মিলে সুন্দরবন যায়। সারাদিন আনন্দে কাটে। বিকেলে আসে নদীর ঘাটে। পেছন থেকে তাদের যে কেউ অনুসরণ করছিল, তা তারা খেয়ালই করেনি। হঠাৎ পেছন থেকে ঝাঁপিয়ে পড়ে রয়েল বেঙ্গল টাইগার । পড়িমড়ি করে বন্ধুরা যে যেদিকে পারে ছুটে যায়। বাঘের থাবায় যে বন্ধু আটকে আছে তাকে কীভাবে উদ্ধার করা যায়, তা নিয়ে কেউ আর ভাবতেও পারে না। অথচ বাঘের সাথে লড়ে একদল জেলে শিশু আগন্তুককে উদ্ধার করে বন্ধুদের কাছে
পৌছে দেয়।

ক. মানুষের বয়স কত?
খ. পৃথিবী একসময় এরাই নিয়ন্ত্রণ করবে’_ কীভাবে?
গ. উদ্দীপকটি “মহাজাগতিক কিউরেটর” গল্পের সঙ্গে কীভাবে সম্পৃক্ত? ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “জেলেশিশুরা “মহাজাগতিক কিউরেটর’ গল্পের পিঁপড়ার প্রতিনিধি” – মন্তব্যটি যাচাই করো। মহাজাগতিক কিউরেটর

 

সৃজনশীল প্রশ্ন ৪ : আদিম যুগে প্রকৃতির বৈরিতাকে মোকাবিলা করতে গিয়ে মানুষ প্রথম দলবদ্ধ হয়। তারপর নিজের চিন্তা ও কর্ম দিয়ে সে জয় করেছে প্রকৃতিকে। প্রকৃতিও নিজেকে উজাড় করে দিয়ে মানুষের জীবনযাত্রাকে সমৃদ্ধ করেছে। কিন্তু ভোগ-বাসনায় উন্মত্ত মানুষ আজ নিজেরা নিজেদের প্রতিদ্ন্বী। মারণাস্ত্রের ব্যবহারের মাধ্যমে তারা ধ্বংস করছে আশ্রয়স্থল এই পৃথিবী নামক গ্রহটাকে।

ক. সব প্রাণীর মূল গঠন কী দিয়ে?
খ. পিঁপড়া ডাইনোসরের যুগ থেকে বর্তমান পর্যন্ত টিকে আছে কেন?
গ. উদ্দীপকের মানুষের চেয়ে “মহাজাগতিক কিউরেটর” গল্পের ‘পিপড়া কোন দিক দিয়ে শ্রেষ্ঠ? আলোচনা করো।
ঘ. “বিপন্ন পৃথিবীকে বাঁচানোর জন্য আমাদের সবার চেষ্টা করতে হবে।”- বিশ্লেষণ করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৫ : মানুষ সৃষ্টির সেরা জীব। কিন্তু এই মানুষই মানুষকে হত্যা করে শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠা করতে চায়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ, দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, উপসাগরীয় যুদ্ধ ইত্যাদি সব যুদ্ধ মানুষই মানুষের বিরুদ্ধে করেছে। দেশ এবং জাতিকে ধ্বংস করতে চেয়েছে। দিন দিন মানুষ ধ্বংসাত্মক জীবে পরিণত হচ্ছে।

ক. মানুষের বয়স কত?
খ. পিপড়াকে সুশৃঙ্খল প্রাণী বলা হয়েছে কেন?
গ. উদ্দীপকে “মহাজাগতিক কিউরেটর’ গল্পের কোন দিকটির ইঙ্গিত প্রদান করা হয়েছে? – ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “উদ্দীপকটি “মহাজাগতিক কিউরেটর” গল্পের সমগ্র বিষয়টিকে উন্মোচিত করেনি” – মন্তব্যটি মূল্যায়ন করো।

 

 

সৃজনশীল প্রশ্ন ৬ : পত্রিকায় প্রকাশ বরগুনার তালতলীর সুন্দরবন অংশে এবং লাউয়াছড়ার সংরক্ষিত উদ্যানে এক ধরনের নির্মম হিংস্র মানুষ বিশেষ প্রক্রিয়ার বৃক্ষের গোড়া পুড়িয়ে বৃক্ষ হত্যা করছে।

ক. পৃথিবীতে কোন প্রাণি সবচেয়ে বেশি আলোড়ন সৃষ্টি করছে?
খ. দেখেছ বাতাসে কত দৃষিত পদার্থ? – এর কারণ দর্শাও।
গ. উদ্দীপকের বৃক্ষ হত্যা ‘মহাজাগতিক কিউরেটর’ গল্পের কোন বিষয়ের সাথে সম্পর্কিত? আলোচনা করো।
ঘ. মানুষ স্বেচ্ছা ধ্বংস সাধনে সক্রিয় আলোচনা করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৭ : পৃথিবীর পরিবেশ আজ উত্তপ্ত। ওজোন স্তর ধ্বংস হচ্ছে। মেরুর বরফ ক্রমশ গলে যাচ্ছে। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়ছে। বাতাসে কার্বনের পরিমাণও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। পৃথিবীর অধিকাংশ নিষ্নাঞ্জল পানির নিচে তলিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা সৃষ্টি করেছে। পরিবেশবাদীরা মনে করেন, পৃথিবীর ধ্বংসের পেছনে ভোগবাদী অবিবেচক মানুষই দায়ী।

ক. মুহস্মদ জাফর ইকবাল রচিত কিশোর উপন্যাসের নাম কী?
খ. ‘যেখানে গতিশীল প্রাণী আছে, সেখানে স্থির প্রাণী নেয়ার কোন কোনো অর্থ হয় না।’ – ব্যাখ্যা করো।
গ. উদ্দীপকটি “মহাজাগতিক কিউরেটর’ গল্পের কোন দিকটি ধারণ করেছে? আলোচনা করো।
ঘ. মানুষ সম্পর্কে কিউরেটরদের মন্তব্যের আলোকে উদ্দীপকের পরিবেশবাদীদের মন্তব্য বিশ্লেষণ করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৮ : মানুষের অবদানেই পৃথিবী সভ্য থেকে সভ্যতর হয়েছে। একবার এক মিনিটে এক লক্ষ গাছ লাগানো হয়েছে। অন্যদিকে, বেশির ভাগ মানুষই আজ অবাধে বৃক্ষ নিধন করছে। উৎপাদনের নামে বায়ুমণ্ডলের ওজোন স্তর ক্ষয়প্রাপ্ত করছে এবং এতে পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি করে নিজেদের ক্ষতি নিজেরাই করছে মানুষ জাতি। ডাইনোসরেরা বিশৃঙ্খল জীবনযাপনের জন্যই বিলীন হয়ে গেছে। আজ মানব জাতিও সে পথে এগোচ্ছে।

ক. সব প্রাণীর ডিএনএ কী দিয়ে তৈরি?
খ. ভাইরাস বা ব্যাকটেরিয়া কেন পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ প্রাণী নয়?
গ. উদ্দীপকের মানুষদের চেয়ে পিপড়াদের শ্রেষ্ঠত্বের কারণটি – ‘মহাজাগতিক কিউরেটর’ গল্পের আলোকে বর্ণনা করো।
ঘ. “মহাজাগতিক কিউরেটর” গল্পে বর্ণিত কিউরেটরদ্বয়ের পৃথিবী থেকে নমুনা হিসেবে মানুষকে না নেওয়ার কারণটি উদ্দীপকের শেষ বাক্যে বিধৃত এ কথাটি মূল্যায়ন করো।

সৃজনশীল প্রশ্ন ৯ : আদিম যুগে প্রকৃতির বৈরিতাকে মোকাবিলা করতে গিয়ে মানুষ প্রথম দলবদ্ধ হয়। তারপর নিজের চিন্তা ও কর্ম দিয়ে সে জয় করেছে প্রকৃতিকে। প্রকৃতিও তার ডালি উজাড় করে দিয়ে মানুষের জীবনযাত্রাকে সমৃদ্ধ করেছে। কিন্তু ভোগ-বাসনায় উন্মত্ত মানুষ আজ নিজেরা নিজেদের প্রতিদন্দী। মারণাস্ত্র ব্যবহারের মাধ্যমে সে ধ্বংস করছে নিজেদের এবং একই সাথে তার আশ্রয়স্থল এই পৃথিবী নামক গ্রহটাকে।

ক. প্রাগৈতিহাসিক কালের বৃহদাকার লুপ্ত প্রাণী কোনটি?
খ. ‘কাজটি আরও কঠিন হয়ে গেল ।’ – কেন?
গ. উদ্দীপকে মানুষের চেয়ে “মহাজাগতিক কিউরেটর” গল্পের ‘পিপড়া’ কোন দিক থেকে শ্রেষ্ঠ? ব্যখ্যা করো।
ঘ. বিপন্ন পৃথিবীকে বাঁচানোর জন্য আমাদের কী করা উচিত? উদ্দীপক ও মহাজাগতিক কিউরেটর’ গল্পের আলোকে বিশ্লেষণ করো।

 

 

সৃজনশীল প্রশ্ন ১০ : রতন তার ছোট ভাইকে নিয়ে একদিন পঙ্খীরাজ ঘোড়ায় চেপে উড়ে উড়ে মঙ্গলগ্রহে গিয়ে নামে। সেখানে অদ্ভুত আকৃতির অসংখ্য প্রাণী দেখে তারা বিমোহিত হয়। সেখানে একটি বাগানে প্রবেশ করতেই নীল রঙের তিন পা বিশিষ্ট একদল প্রাণী তাদের আক্রমণ করে । আত্মরক্ষার তাগিদে রতন তার ছোট ভাইকে সেখানে রেখেই পঙ্খীরাজ ঘোড়ায় উঠে বসে । নিমিষেই সে একাকী মঙ্গালগ্রহ থেকে স্বস্থানে ফিরে এসে পঙ্খীরাজ থেকে নামতে গিয়ে মাটিতে পড়ে যায় এবং ঘুম ভাঙতেই তার স্বপ্ন হারিয়ে যায়।

ক. “মহাজাগতিক কিউরেটর” গল্পে উল্লেখিত সৌরজগতের তৃতীয় গ্রহের নাম কী?
খ. “মানুষ নিজেরাই নিজেদের ধ্বংস করে’_ কীভাবে?
গ. রতনের একাকী মঙ্গল গ্রহ থেকে স্বস্থানে ফিরে আসার কারণটি “মহাজাগতিক কিউরেটর’ গল্পের আলোকে ব্যাখ্যা করো।
ঘ. “মহাজাগতিক কিউরেটর’ গল্পের পিপড়া আর মঙ্গাল গ্রহের অদ্ভুত প্রাণীগুলো যেন একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ – উক্তিটি বিশ্লেষণ করো।

ডাউনলোড মহাজাগতিক কিউরেটর      ডাউনলোড বাংলা সাজেশান্স


বাংলা প্রথম পত্রের অন্যান্য গল্পের সৃজনশীল প্রশ্ন ও উত্তরগুলো নিচে দেয়া লাল লিংকে ক্লিক করে ডাউনলোড করে নাও।

►► সৃজনশীল ডাউনলোড : বায়ান্নর দিনগুলো
►► সৃজনশীল ডাউনলোড : তাহারেই পড়ে মনে
►► সৃজনশীল ডাউনলোড : অপরিচিতা
►► সৃজনশীল ডাউনলোড : সাম্যবাদী
►► সৃজনশীল ডাউনলোড : মাসি-পিসি
►► সৃজনশীল ডাউনলোড : আমি কিংবদন্তির কথা বলছি
►► সৃজনশীল ডাউনলোড : ঐকতান
►► সৃজনশীল ডাউনলোড : আহ্বান
►► সৃজনশীল ডাউনলোড : বিভীষণের প্রতি মেঘনাদ
►► সৃজনশীল ডাউনলোড : আঠারো বছর বয়স
►► সৃজনশীল ডাউনলোড : সোনার তরী
►► সৃজনশীল ডাউনলোড : মহাজাগতিক কিউরেটর


উপরে দেয়া ডাউনলোড বাটনে ক্লিক করে উত্তরসহ সৃজনশীল প্রশ্নগুলো ডাউনলোড করে নাও। আমরা আছি ইউটিউবেও। আমাদের ইউটিউব চ্যানেলটি সাবস্ক্রাইব করতে পারো এই লিংক থেকে।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *