আমার পথ প্রবন্ধের বহুনির্বাচনি প্রশ্ন আমার পথ প্রবন্ধের বহুনির্বাচনি প্রশ্ন (With Answer PDF)
১. বাংলাদেশের জাতীয় কবি কে?
ক. মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়
খ. কাজী নজরুল ইসলাম
গ. শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়
ঘ. প্রেমেন্দ্র মিত্র
২. কাজী নজরুল ইসলাম কোন গ্রামে জন্মগ্রহণ করেছেন? আমার পথ প্রবন্ধের বহুনির্বাচনি প্রশ্ন (With Answer PDF)
ক. চুরুলিয়া
খ. তাম্বুলখানা
গ. পায়রাবন্দ
ঘ. কাঁঠালতলা
৩. বাংলা সাহিত্য ও সংগীতকে সমৃদ্ধতর করে তুলতে নিচের কার অবদান সবচেয়ে বেশি?
ক. জীবনানন্দ দাশ
খ. ডি. এল. রায়
গ. কাজী নজরুল ইসলাম
ঘ. বুদ্ধদেব বসু
৪. ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদের পাশে কোন কবির সমাধিস্থল রয়েছে?
ক. শামসুর রাহমানকে
খ. সুফিয়া কামালকে
গ. কাজী নজরুল ইসলামকে
ঘ. সৈয়দ শামসুল হককে
৫. নিচের কোনটি কাজী নজরুল ইসলামের উপন্যাস হিসেবে সমর্থনযোগ্য?
ক. কুহেলিকা
খ. ব্যথার দান
গ. শিউলীমালা
ঘ. রাজবন্দির জবানবন্দি
৬. ‘রাজবন্দির জবানবন্দি’ কাজী নজরুল ইসলামের কোন ধরনের রচনা? আমার পথ প্রবন্ধের বহুনির্বাচনি প্রশ্ন (With Answer PDF)
ক. উপন্যাস
খ. নাটক
গ. ছোটগল্প
ঘ. প্রবন্ধ
৭. কাজী নজরুল ইসলাম কত সালে মৃত্যুবরণ করেছেন?
ক. ১৯৭৪
খ. ১৯৭৫
গ. ১৯৭৬
ঘ. ১৯৭৭
৮. কাজী নজরুল ইসলাম কোথায় মৃত্যুবরণ করেছেন?
ক. ঢাকায়
খ. কলকাতায়
গ. চট্টগ্রামে
ঘ. বর্ধমানে
৯. কে প্রাবন্ধিকের পথ দেখাবে?
ক. সত্য
খ. গুরু
গ. পথিক
ঘ. নেতা
১০. কে মিথ্যাকে ভয় পায়?
ক. যার মন অস্থির
খ. যার মনে মিথ্যা
গ. যে দ্বিধাগ্রস্ত
ঘ. যে কাপুরুষ
১১. কোন বাণীর ভরসা নিয়ে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে প্রাবন্ধিক নতুন পথে যাত্রা করলেন?
ক. জয় শঙ্কর
খ. জয় ভোলানাথ
গ. মাভৈঃ
ঘ. বন্দে মাতরম
১২. প্রাবন্ধিক নতুন পথে যাত্রা করলেন কেন?
ক. যে সমাজে পচন ধরেছে তাকে ভেঙে দিতে
খ. মিথ্যাকে ধ্বংস করতে
গ. তরুণদের উৎসাহিত করতে
ঘ. সত্যের বাণীকে পৃথিবীব্যাপী ছড়িয়ে দিতে
১৩. “আমার যাত্রা শুরুর আগে আমি সালাম জানাচ্ছি নমস্কার করছি আমার সত্যকে।“ আলোচ্য বাক্যে কোন বিষয়টি প্রকাশ পেয়েছে?
ক. সত্যনিষ্ঠতা
খ. ন্যায়পরায়ণতা
গ. অসাম্প্রদায়িক চেতনা
ঘ. নীতিবোধ
১৪. কোন ভয়ে প্রাবন্ধিক ভীত নন বলে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে উল্লেখ করেছেন?
ক. রাজভয়
খ. শত্রুভয়
গ. ভূতের ভয়
ঘ. সমাজের ভয়
১৫. বাইরের ভয় কখন মানুষকে কিছু করতে পারে না?
ক. মিথ্যাকে ধ্বংস করতে পারলে
খ. মিথ্যার সাথে আপোষ করলে
গ. সত্যের পথে অবিচল থাকলে
ঘ. অন্তরের সত্যকে চিনতে পারলে
১৬. কে বাইরে ভয় পায়?
ক. যে মিথ্যাকে প্রশ্রয় দেয়
খ. যার ভেতরে ভয়
গ. যার আত্মবিশ্বাস নেই
ঘ. যার সাহস কম
১৭. কার আর কাউকে চিনতে বাকি থাকে না?
ক. যে তার সমাজকে চেনে
খ. যে গোটা পৃথিবীটাকেই চেনে
গ. যে শত্রুকে চেনে
ঘ. যে নিজেকে চেনে
১৮. মানুষ কীভাবে নিজ মনের মধ্যে জোর অনুভব করে?
ক. নিজেকে চেনার মাধ্যমে
খ. পুণ্যের পথকে চেনার মাধ্যমে
গ. মনুষ্যত্ববোধ অর্জনের মাধ্যমে
ঘ. অপরের কল্যাণসাধনের মাধ্যমে
১৯. যে ব্যক্তি নিজেকে চিনতে পারে সে কাকে কুর্নিশ করে?
ক. রাজাকে
খ. আপন অস্তিত্বকে
গ. আপন ব্যক্তিত্বকে
ঘ. আপন সত্যকে
২০. কোনটিকে কেউ কেউ ভুল করে অহংকার বলে মনে করে?
ক. নিজেকে সত্যবাদী বলে প্রতিষ্ঠা করা
খ. নিজেকে শ্রেষ্ঠ বলে জাহির করা
গ. সবসময় সত্য কথা বলা
ঘ. নিজের সত্যকে গুরু মনে করা
২১. “হেলাল সব সময় তার অফিসের বড় কর্তার সামনে মাথা হেঁট করে থাকে। এমনকি বড়কর্তা তাকে শত অপমান করলেও সে তা গায়ে মাখে না।” ‘আমার পথ’ প্রবন্ধ অনুসারে উদ্দীপকের হেলাল কোনটিকে অস্বীকার করেছে?
ক. ব্যক্তিত্ববোধকে
খ. বিবেকবোধকে
গ. আত্মসম্মানকে
ঘ. আপন সত্যকে
২২. ‘আমার পথ’ প্রবন্ধ অনুসারে কীভাবে মানুষ ক্রমেই নিজেকে ছোট করে ফেলে?
ক. খুব বেশি বিনয় দেখাতে গিয়ে
খ. খুব বেশি আনুগত্য প্রকাশ করতে গিয়ে
গ. খুব বেশি মহত্ত্ব প্রকাশ করতে গিয়ে
ঘ. খুব বেশি সহানুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে
২৩. কোনটি মানুষের মাথা নিচু করে ফেলে বলে প্রাবন্ধিক ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে উল্লেখ করেছেন?
ক. খুব বেশি বিনয় প্রকাশ
খ. খুব বেশি অহংকার প্রকাশ
গ. খুব বেশি সহনশীলতা প্রকাশ
ঘ. খুব বেশি নম্রতা প্রকাশ
২৪. মেয়েলি বিনয়ের চেয়ে কী অনেক ভালো বলে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে প্রাবন্ধিক উল্লেখ করেছেন?
ক. আত্মঅহংকার
খ. অহংকারের পৌরুষ
গ. বিদ্যার গর্ব
ঘ. সত্যের গৌরব
২৫. ‘মেয়েলি বিনয়’ বলতে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে কী বোঝানো হয়েছে?
ক. নারীরা যে বিনয় প্রকাশ করে
খ. পুরুষের নারীসুলভ আচরণের প্রকাশ
গ. নিজ সত্যকে অস্বীকার করে যে বিনয় দেখানো হয়
ঘ. নিজ মর্যাদাকে অস্বীকার করে যে বিনয় দেখানো হয়
২৬. কোন ধরনের কথা বলায় একটা অবিনয় নিশ্চয় থাকে?
ক. মিথ্যা
খ. স্পষ্ট
গ. অসত্য
ঘ. অস্পষ্ট
২৭. কার স্পষ্ট কথাটাকে কেউ যেন অহংকার বলে ভুল না করে বসেন বলে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে প্রাবন্ধিক উল্লেখ করেছেন?
ক. মহারথীর
খ. কর্ণধারের
গ. দিকনির্দেশকের
ঘ. অভিশাপরথের সারথির
২৮. কিসে কষ্ট পাওয়াটা দুর্বলতা?
ক. মিথ্যা বলায় যে অবিনয় থাকে তাতে
খ. সত্যের সাথে মিথ্যার বিরোধ
গ. অস্পষ্ট কথা বলায় যে অবিনয় থাকে তাতে
ঘ. স্পষ্ট কথা বলায় যে অবিনয় থাকে তাতে
২৯. কীভাবে নিজের শক্তির ওপর বিশ্বাস আনা যায়?
ক. নিজেকে শ্রেষ্ঠ বলে মানলে
খ. নিজেকে বিশ্বাস করলে
গ. নিজেকে জানলে
ঘ. নিজের মেধাকে কাজে লাগালে
৩০. কখন নিজের সত্যের ওপর অটুট বিশ্বাস আসে?
ক. সবাইকে ভালোবাসলে
খ. নিজের সত্যকে কর্ণধার মনে জানলে
গ. কাউকে ভয় না পেলে
ঘ. চিত্তের দৃঢ়তা অর্জন করলে
৩১. কে সবাইকে নিজের ওপর বিশ্বাস করতে শিখাচ্ছিলেন বলে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে প্রাবন্ধিক উল্লেখ করেছেন-
ক. নেতাজি সুভাষ চন্দ্র বসু
খ. জওহরলাল নেহেরু
গ. ইন্দিরা গান্ধী
ঘ. মহাত্মা গান্ধী
৩২. কারা বাইরের গোলামি থেকে রেহাই পায় না?
ক. যারা কপট আচরণ করে
খ. যাদের অন্তরে সত্যের স্থান নেই
গ. যাদের অন্তরে গোলামির ভাব
ঘ. যারা আলসেমি করে
৩৩. আত্মাকে চিনলে কীভাবে আত্মনির্ভরতা আসে?
ক. নিজ শক্তিকে জানার মাধ্যমে
খ. নিজ অস্তিত্বকে জানার মাধ্যমে
গ. নিজ ব্যক্তিত্ত্বকে জানার মাধ্যমে
ঘ. নিজ মনকে জানার মাধ্যমে
৩৪. কোনটি না আসা পর্যন্ত আমরা স্বাধীন হতে পারব না?
ক. পর্যাপ্ত অস্ত্র
খ. যোগ্য নেতৃত্ব
গ. বিদেশী সাহায্য
ঘ. আত্মনির্ভরতা
৩৫. কী লেখকের আগুনকে নেভাতে পারে?
ক. মন্ত্রসিদ্ধ জল
খ. অহংকারের জল
গ. মিথ্যার জল
ঘ. অসত্যের জল
৩৬. আমাদের স্বাধীনতা কীভাবে আসবে?
ক. আত্মমর্যাদাসম্পনড়ব হয়ে ওঠার মাধ্যমে
খ. আত্মসচেতন হয়ে ওঠার মাধ্যমে
গ. সংগ্রামী হয়ে ওঠার মাধ্যমে
ঘ. আত্মনির্ভরশীল হয়ে ওঠার মাধ্যমে
৩৭. নিজে নিষ্ক্রিয় থেকে কাকে প্রাণপণে ভক্তি করলেই দেশ উদ্ধার হয়ে যায় না?
ক. এক অতিমানবকে
খ. একজন মহাপুরুষকে
গ. একজন জননেতাকে
ঘ. একজন বীর যোদ্ধাকে
৩৮. ভারতবর্ষের পরাধীনতার প্রধান কারণরূপে কোনটিকে চিহ্নিত করা যায়?
ক. অজ্ঞানতা
খ. অলসতা
গ. স্বার্থপরতা
ঘ. নিস্ক্রিয়তা
৩৯. “তা’ হলে এই তেত্রিশ কোটি দেবতার দেশ এতদিন পরাধীন থাকত না।” কোন প্রসঙ্গে প্রাবন্ধিক একথা বলেছেন?
ক. ভারতবাসীর পরনির্ভরশীলতা প্রসঙ্গে
খ. ভারতবাসীর আত্মপ্রবঞ্চনা প্রসঙ্গে
গ. ভারতবাসীর অজ্ঞতা প্রসঙ্গে
ঘ. ভারতবাসীর অলসতা প্রসঙ্গে
৪০. “তেত্রিশ কোটি দেবতার দেশ” বলতে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে কোন দেশকে বোঝানো হয়েছে?
ক. ভারতবর্ষকে
খ. নেপালকে
গ. শ্রীলঙ্কাকে
ঘ. গ্রিসকে
৪১. ‘আমার পথ’ প্রবন্ধ অনুসারে নিচের কোনটিকে ভণ্ডামি বলা যায় না?
ক. পরিস্থিতির কারণে মিথ্যা বলা
খ. ইচ্ছা থাকা সত্ত্বেও সত্য বলতে না পারা
গ. ক্ষমতাবানের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করা
ঘ. নিজের সত্যকেই ভগবান বলে মানা
৪২. আত্মার দম্ভতে শির উঁচু করে পুরুষ মনে কিসের ভাব আনে?
ক. ডোন্ট কেয়ার
খ. অভিমান
গ. অহংকার
ঘ. গাম্ভীর্য
৪৩. কারা অসাধ্যকে সাধন করতে পারে?
ক. যাদের মনে তথাকথিত দম্ভ আছে
খ. যাদের মনে বারুনার ভাব আছে
গ. যাদের হৃদয়ে শিক্ষার আলো আছে
ঘ. যাদের হৃদয়ে শিক্ষার আলো নেই
৪৪. ‘তথাকথিত দম্ভ’ বলতে কোনটিকে বুঝানো হয়েছে?
ক. ক্ষমতার দম্ভ
খ. অর্থের দম্ভ
গ. আত্মাকে চেনা
ঘ. সম্পদকে চেনা
৪৫. যাদের তথাকথিত দম্ভ আছে তারাই কী করতে পারে?
ক. রাজ্য জয়
খ. দেশ রক্ষা
গ. দেশ শাসন
ঘ. অসাধ্য সাধন
৪৬. প্রাবন্ধিক কীভাবে প্রলয় আনবে?
ক. পচে যাওয়া সমাজকে ধ্বংস করে
খ. পুরাতনকে ধ্বংস করে
গ. মিথ্যাকে ধ্বংস করে
ঘ. সকল অসুন্দরকে ধ্বংস করে
৪৭. নিচের কোনটির জন্য ‘ধুমকেতু’র সারথী দায়ী নয় বলে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে প্রাবন্ধিক উল্লেখ করেছেন?
ক. প্রলয়
খ. যুদ্ধ
গ. সৃষ্টি
ঘ. অশান্তি
৪৮. “এ দেশের নাড়িতে নাড়িতে অস্থিমজ্জায় যে পচন ধরেছে” আলোচ্য অংশে যে পচনের কথা বলা হয়েছে নিচের কোনটি তার সাক্ষ্য বহন করে?
ক. মিথ্যাচার
খ. ছলচাতুরী
গ. কপটতা
ঘ. গোলামি
৪৯. নতুন জাতি গড়ে তোলা যাবে কীভাবে?
ক. জ্ঞানের আলো ছড়িয়ে দিয়ে
খ. পচে যাওয়া সমাজকে ধ্বংস করে
গ. বিকৃত জাতিকে ধ্বংস করে
ঘ. সুস্থ মানসিকতার জাতি গড়ে তোলে
৫০. সে সমাজের ভিত্তি পচে গেছে তাকে একেবারে উপড়ে ফেলতে হবে কেন?
ক. মানুষের শান্তির জন্য
খ. নতুন সমাজ গড়ে তোলার জন্য
গ. নতুন প্রজন্মের ভালোর জন্য
ঘ. সকলের মঙ্গলের জন্য
৫১. প্রলয় আনার যে দুর্দম অসম সাহসিকতা, ধূমকেতু যদি তা না আনতে পারে তবে তাতে অমঙ্গলের চেয়ে কীÑই বেশি আনবে?
ক. শান্তি
খ. অশান্তি
গ. কল্যাণ
ঘ. মঙ্গল
৫২. কাদের দূর করতে আগুনের সম্মার্জনা প্রয়োজন হবে?
ক. দেশের শত্রুদের
খ. দেশদ্রোহীদের
গ. কপটচারীদের
ঘ. দুষ্ট লোকদের
৫৩. লেখক কীভাবে একটি নতুন দেশ গড়বেন?
ক. সত্যকে প্রতিষ্ঠা করে
খ. মিথ্যা, ভণ্ডামি, মেকি ও শত্রুদের দূর করে
গ. মানুষে মানুষে বিভেদ দূর করে
ঘ. মানুষকে সচেতন করে তুলে
৫৪. দেশের যা- কিছু মিথ্যা তাকে দূর করতে কী প্রয়োজন হবে?
ক. আগুনের সম্মার্জনা
খ. হরমূর্তি
গ. রণচন্ডী
ঘ. প্রলয়ের বাঁশি
৫৫. “কারও প্রশংসা পাবার লোভে কোনোদিনও মিথ্যার পথে হাঁটেনি নিখিল।” ‘আমার পথ’ প্রবন্ধ অনুসারে নিখিলের মধ্যে কোনটি নেই?
ক. প্রশংসা পাওয়ার লোভ
খ. ন্যায়নিষ্ঠা
গ. সত্যনিষ্ঠা
ঘ. সততা
৫৬. কিসের লোভ প্রাবন্ধিক কোনদিনই করবেন না?
ক. ভন্ডামি করে শ্রদ্ধা পাওয়ার লোভ
খ. অর্থ উপার্জনের লোভ
গ. গুটি কয়েক মানুষের প্রশংসা পাওয়ার লোভ
ঘ. সকলের চেয়ে নিজেকে বড় প্রমাণ করার লোভ
৫৭. কোন ভুল করছে তা বুঝতে পারলেই প্রবন্ধিক কী করবে?
ক. তা সংশোধন করবে
খ. তা স্বীকার করবে
গ. তা আর কখনই করবে না
ঘ. সবাইকে তা জানাবে
৫৮. কোন ধর্ম সবচেয়ে বড় বলে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে প্রাবন্ধিক উল্লেখ করেছেন?
ক. মানুষের ধর্ম
খ. প্রকৃতির ধর্ম
গ. জীবজগতের ধর্ম
ঘ. প্রাণিজগতের ধর্ম
৫৯. প্রাবন্ধিকের মূল উদ্দেশ্য কোনটি?
ক. ন্যায়ের প্রতিষ্ঠা
খ. মানুষে মানুষে বিভেদ দূর করা
গ. হিন্দু-মুসলমানের মিলন ঘটানো
ঘ. সমাজে সাম্য প্রতিষ্ঠা
৬০. কোথায় মানুষে মানুষে কোনো হিংসার ভাব আনে না?
ক. যেখানে ধর্মের মিল
খ. যেখানে কর্মের মিল
গ. যেখানে বর্ণের মিল
ঘ. যেখানে প্রাণের মিল
৬১. কে কখনো অন্য ধর্মকে ঘৃণা করতে পারে না?
ক. যার নিজের ধর্মে বিশ্বাস আছে
খ. যার মানবধর্মে বিশ্বাস আছে
গ. যে সকল প্রাণীকে ভালোবাসে
ঘ. যে সত্যকে ভালোবাসে
৬২. হিন্দু-মুসলমানের কী দেখিয়ে দিয়ে এর গলদ দুর করা প্রাবন্ধিকের অন্যতম উদ্দেশ্য?
ক. মতের বিরোধ
খ. বিশ্বাসের পার্থক্য
গ. মিলনের অন্তরায়
ঘ. ঝগড়া-বিবাদের কারণ
৬৩. কোনটিকে লক্ষ্য করে ‘আমার পথ’ প্রবন্ধের প্রাবন্ধিক পথে বের হলেন?
ক. দেশের পক্ষে যা মঙ্গলকর
খ. দেশের স্বাধীনতার জন্য যা অপরিহার্য
গ. দেশের মানুষের জন্য যা মুক্তির বার্তা নিয়ে আসবে
ঘ. যে শক্তি সকল কুসংস্কারকে ধ্বংস করবে
৬৪. প্রাবন্ধিক কাজী নজরুল ইসলাম কী করতে চান না?
ক. না বুঝে বোঝার ভন্ডামি
খ. না বুঝে বোঝার অভিনয়
গ. বুঝে না বোঝার ভন্ডামি
ঘ. বুঝে না বোঝার অভিনয়
৬৫. ‘আমার পথ’ প্রবন্ধে প্রাবন্ধিক কী ঝুলিয়ে পথে বের হলেন?
ক. ফুলের মালা
খ. আগুনের ঝান্ডা
গ. আগুনের অস্ত্র
ঘ. বিষের বাঁশি
৬৬. নেতৃত্ব প্রদানের সামর্থ্য আছে এমন ব্যক্তিকে কী বলে?
ক. কর্ণধার
খ. যোগ্য ব্যক্তি
গ. প্রধানমন্ত্রী
ঘ. শীর্ষ ব্যক্তি
৬৭. সকল অন্যায়ের সামনে কাজী নজরুল ইসলাম কী হিসেবে আবির্ভূত হয়েছেন?
ক. যোদ্ধা
খ. প্রতিশোধক
গ. প্রতিবাদী
ঘ. অভিশাপ
৬৮. ‘মেকি’ শব্দের অর্থ কী?
ক. অসমান
খ. অসরল
গ. মিথ্যা/কপট
ঘ. ছলনা
৬৯. আগুনের ঝান্ডা কী?
ক. অগ্নিবকান্ড
খ. আগ্নেয়গিরি
গ. অগ্নিদেবতা
ঘ. অগ্নিপতাকা
৭০. ‘আমার পথ’ কোন ধরনের রচনা?
ক. গল্প
খ. ছোটগল্প
গ. প্রবন্ধ
ঘ. অভিভাষণ
৭১. ‘আমার পথ’ প্রবন্ধটির রচয়িতা কে?
ক. কাজী নজরুল ইসলাম
খ. বেগম রোকেয়া
গ. আনিসুজ্জামান
ঘ. মোতাহের হোসেন
৭২. ‘আমার পথ’ প্রবন্ধটি কোন গ্রন্থ থেকে সংকলিত হয়েছে?
ক. যুগ-বাণী
খ. দুর্দিনের যাত্রী
গ. রুদ্র-মঙ্গল
ঘ. রাজবন্দির জবানবন্দি
৭৩. কাজী নজরুল ইসলাম এক মানুষকে অন্য মানুষের সঙ্গে মিলিয়ে কী হয়ে উঠতে চেয়েছেন?
ক. আমি
খ. আমরা
গ. নির্ভীক
ঘ. প্রত্যয়ী